এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিপথগামীরা সুপথে ফিরে আসলে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। পুর্নবাসনে যা যা প্রয়োজন সব করা হবে।’
এ প্রসঙ্গে মানবাধিকার আইনজীবী ব্যারিষ্টার সাদিয়া আরমান রেডিও তেহরানকে বলেন, যে রাজনৈতিক কারণ থেকে একজন জঙ্গি হচ্ছে তার সেই কারণ দূর করতে হবে। জঙ্গি দমনের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। এভাবে তাদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারলেই তারা সরকারের "সুপথে আসা”র আহ্বানে সাড়া দিতে পারে। তারপরেই তাদের লেখাপড়া, চাকুরী ও জীবিকা অর্জনের কাজে নিয়োগ করে পুনর্বাসন করা যেতে পারে।
আজ শিশু-কিশোরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘তোমরা বাবা-মায়ের কথা শুনবে, অভিভাবক-শিক্ষকের কথা শুনবে। মন দিয়ে লেখাপড়া করবে, মানুষের মতো মানুষ হবে। সৎ পথে চলবে। সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ ও মাদকে জড়াবে না। ’
শেখ হাসিনা আরো বলেছেন, ‘আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। এরাই একদিন দেশের মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী হবে। এসব শিশুরা আগামী দিনে নেতৃত্ব দেবে। নিজেদের সেভাবে গড়ে তুলতে হবে।’ আজকের প্রজন্মই আগামী দিনের সোনার বাংলা গড়ে তুলবে বলেও আশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা। সূত্র: parstoday