বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: রমজান মাস হচ্ছে আল্লাহর মাস আর এই মাসে আল্লাহর হুজ্জাতের সাথে আমাদের নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। ইমাম মাহদী এবং রমজান মাস ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
শবে কদরে ফেরেশতারা আল্লাহর নির্দেশ নিয়ে ইমাম মাহদীর কাছে হাজির হন। সুতরাং আমাদেরকে এই ইমাম মাহদীর সাথে বিশেষভাবে সম্পর্ক গতে তুলতে হবে। আর তার জন্য ইমাম মাহদীর আবির্ভাব ত্বরান্বিত হওয়ার জন্য দোয়া করতে হবে।
শবে কদর মহানবীর সময় ছিল এবং মহানবীর পরও শবে কদর অব্যাহত রয়েছে। আর সে কারণে। ফেরেশতারা আল্লাহর নির্দেশ নিয়ে মহানবীর পর ইমামদের কাছে হাজির হন। আর বর্তমানে ফেরেশতা ইমাম মাহদীর কাছে আল্লাহর নির্দেশ নিয়ে আসেন।
রমজান মাসে কুরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব অপরিসীম। ইমাম খোমিনী (রহ.) রমজান মাসে ১০ বার কুরআন খতম দিতেন। আর আমরা যে কুরআন তিলাওয়াত করি তা যদি ইমাম মাহদীর নামে উৎসর্গ করা হয় তাহলে তার সওয়ার কয়েক হাজার গুন বেড়ে যায়।
ইমাম কাজেম (আ.) বলেছেন, হজে গিয়ে তাওয়াফ করে নামাজ পড়ে যারা আমাদের কাছে দোয়া চেয়েছে তাদের সবার নামে দান করা যায় এবং ফিরে যেয়ে তাদের সবাইকে বলা যায় যে আমি তোমাদের সবার জন্য তাওয়াফ করেছি, নামাজ পড়েছি এবং দোয়া করেছি।
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন: ইমাম মাহদীর জন্য প্রতীক্ষা প্রতিটি বেহেশতের আশাবাদী মু’মিন রোজাদারের জন্য অপরিহার্য কর্তব্য। শাবিস্তান