বার্তা সংস্থা ইকনা: জুমার নামাজের খতিব বলেন, শত্রুর হুমকি মোকাবিলা করার জন্য ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা ও শক্তিমত্তা আরো বাড়াতে হবে।
গত ২৮ নভেম্বর ইরানে নৌবাহিনী দিবস উদযাপিত হয়েছে। ১৯৮০ সালের এই দিনে ইরানের ওপর ইরাকের চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধে বিমান বাহিনীর সহায়তায় ইরানের নৌবাহিনী আগ্রাসী ইরাকের বিরুদ্ধে বড় ধরনের বিজয় অর্জন করেছিল।
আবুতোরাবি ফার্দ একইসঙ্গে বাসিজ বা স্বেচ্ছাসেবী সপ্তাহ উপলক্ষে খুতবার অন্য অংশে বলেন, স্বেচ্ছাসেবী বাহিনী ইরান, ইরাক, সিরিয়া, ইয়েমেন, ফিলিস্তিন ও লেবাননসহ মুসলিম বিশ্বের সর্বত্র দাম্ভিক শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে।
ইসলামকে ঐক্য ও সংহতির ধর্ম হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখা জরুরি হয়ে পড়েছে। তেহরানের জুমার নামাজের খতিব ইহুদিবাদী ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের সাম্প্রতিক বিজয়ের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, ইহুদিবাদীদের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের বিজয়ের একমাত্র চাবিকাঠি হচ্ছে সশস্ত্র প্রতিরোধ আন্দোলন। তিনি এ আন্দোলনে ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে থাকার জন্য মুসলিম উম্মাহর প্রতি আহ্বান জানান।
iqna