বার্তা সংস্থা
ইকনা'র রিপোর্ট: বিভিন্ন হাদিসেও বর্ণিত হয়েছে যে, যারা শেষ জামানায় তাদের
জীবনধারায় কুরআন ও নামাজকে বাস্তবায়ন করবে কেবল তারাই ইমাম মাহদীর
সাহায্যকারী হতে পারবে।
পবিত্র কুরআনে শরিফে বার নামাজের আলোচনা
এসেছে। নামাজ ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক বলেন, 'হে নবী! আমার
বান্দাদের মধ্যে যারা মুমিন তাদের বলুন, নামাজ কায়েম করতে'। (সূরা ইবরাহিম,
আয়াত-৩১)।
অন্যত্র আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বলেন, 'তোমরা লোকদের
সঙ্গে উত্তমভাবে কথা বলবে এবং নামাজ আদায় করবে। (সূরা বাকারা, আয়াত-৮৩)।
আরও বর্ণিত হয়েছে, তুমি বলে দাও, আমার রব ন্যায়বিচারের নির্দেশ দিয়েছেন।
তোমরা প্রত্যেক নামাজের সময় তোমাদের মুখমণ্ডল স্থির রেখ। (সূরা আরাফ,
আয়াত-২৯)।
অন্যত্র বলা হয়েছে, 'অতএব, আল্লাহকে সিজদা কর এবং তার
ইবাদত কর। ' (সূরা নাজ্ম, আয়াত-৬২)। সূরা বাকারার শুরুতে আল্লাহ তায়ালা
মুত্তাকীদের পরিচয় দিতে ইরশাদ করেন, 'যারা অদৃশ্যের বিষয়গুলোতে ইমান আনে
এবং নামাজ কায়েম। ' (সূরা বাকারাহ, আয়াত-৩)।
আল্লাহ বলেন: «اَلَّذینَ اِن مَکَّنّاهُم فِی الاَرضِ اَقامُوا الصَلوةَ» তোমাদেরকে পৃথিবীতে স্থান দেয়া হয়েছে যাতে নামাজ কায়েম কর।
শাবিস্তান