তিনি বলেন, নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের পর ১১টি লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায় যাদের মধ্যে আটজনই কারাগারের নিরাপত্তা কর্মী। এ ছাড়া, হামলার সময় কারাগারটিতে ৯৬৬ জন বন্দি থাকলেও এখন মাত্র ৩০ জন অবশিষ্ট রয়েছে।
প্যালুকু বলেন, হামলাকারী ও পালিয়ে যাওয়া কয়েদিদের সন্ধানে বেনি এবং পার্শ্ববর্তী বুতেম্বু শহর ও আশপাশের এলাকায় কার্ফিউ জারি করা হয়েছে। এসব এলাকায় শুধুমাত্র পুলিশ ও সেনা সদস্যরা চলাচল করতে পারবে।
কঙ্গোতে গত তিন সপ্তাহ ধরে থানা, কারাগার ও সরকারি কৌঁসুলিদের দপ্তরে হামলার ঘটনা বেড়ে গেছে। দুদিন আগে এডিএফ বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সদস্যরা রাজধানী কিনশাসার একটি থানা ও একজন সরকারি কৌঁসুলির দপ্তরে হামলা চালায়। ওই ঘটনায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত ও অপর চারজন আহত হয়। এ ছাড়া, গত মাসেও কঙ্গোর দু’টি কারাগার ভেঙে কয়েদিদের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
পার্সটুডে