বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: এরদোগান বলেন, জেরুজালেম মুসলিমদের পবিত্র জায়গা। জেরুজালেমকে ইসরাইলের হাতে তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত একেবারে অগ্রহণযোগ্য। এই পরিকল্পনায় ফিলিস্তিনিদের অধিকার উপেক্ষা এবং ইসরাইলি দলখদারিত্বের বৈধতা দেয়া হয়েছে। গাজা এবং পশ্চিম তীরে ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের সংঘর্ষ, সহিংসতার মাঝেই তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এসব কথা বললেন।
এই চুক্তি ইসরাইল-ফিলিস্তিন সং'ঘা'তের কোনও সমা'ধান কিংবা মধ্যপ্রাচ্যে কোনও ধরনের শান্তি আনবে না বলেও মন্তব্য করেছেন এরদোগান। ২০১৭ সালেও জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণারও তীব্র সমালোচনা করেছিলেন তুরস্কের এই প্রেসিডেন্ট।
হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে পাশে নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। 'শতাব্দীর সেরা চুক্তি' নামে পরিচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনাকে 'নতুন বেলফোর ঘোষণা' হিসেবে আখ্যা দিয়ে তা প্রত্যখ্যান করেছেন ফিলিস্তিনিরা।
এই চুক্তির ঘোষণা দেয়ার পর ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস রামাল্লায় ফিলিস্তিনি নেতাদের জরুরি বৈঠকে তলব করেন। এই বৈঠকে পশ্চিম তীরের সশ'স্ত্র গোষ্ঠী হামাসের প্রতিনিধিদেরও ডাকেন তিনি। হামাস ট্রাম্পের এই চুক্তির যেকোনও বাস্তবায়ন পুরোমাত্রায় প্রতিরোধের ঘোষণা দিয়েছে। iqna