পার্সটুডের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, ইরানি কমান্ডার কাসেম সোলাইমানি, ইরাকি কমান্ডার আবু মাহদি আল মোহান্দেস ও তাদের সঙ্গীদের শেষ বিদায় ও জানাজা অনুষ্ঠান ইরানসহ বিভিন্ন দেশে বিশাল ঘটনায় রূপ নিয়েছে।
তিনি বলেন, শত্রুদের বিভিন্ন থিঙ্কট্যাঙ্ক এবং গণমাধ্যম আমেরিকার মোকাবেলায় ইরানি জাতিকে নত হওয়ার জন্য উসকানি দিচ্ছে। কিন্তু আল্লাহর রহমতে এখন পর্যন্ত ইরানি জাতি তা মোকাবেলা করে এসেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। তবে এ জন্য সমাজে বিরতিহীনভাবে আধ্যাত্মিক শক্তি যোগাতে হবে।
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, শহীদদের স্মরণে আয়োজিত শোকানুষ্ঠানে কান্না দুর্বলতার নিদর্শন নয় বরং তা সম্মান, শক্তি ও সাহসিকতার প্রকাশ। তিনি বলেন, সেই ইমামদের যুগ থেকেই শহীদদের স্মরণে শোকানুষ্ঠানের আয়োজন করে কান্নার সংস্কৃতি শুরু হয়েছে।
ইরানে শহীদদের স্মরণে আয়োজিত শোকানুষ্ঠানে সাধারণত একজন শোকগাথা বর্ণনা করেন এবং অন্যরা কাঁদেন। এসব শোকগাথায় শহীদের নানা ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং শহীদ হওয়ার ঘটনার বর্ণনা থাকে। iqna