আমেরিকার একটি গণমাধ্যমকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ক্রিস মারফি বলেন, “আমি মনে করি শত্রুর সঙ্গে কথা না বলা বিপজ্জনক বিষয়। আলাপ-আলোচনা যেকোনো সংকট সমাধান ও উত্তেজনা কমানোর ক্ষেত্রে সাহায্য করে।”
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ জাওয়াদ জারিফের সঙ্গে আমেরিকার এ সিনেটরের বৈঠকের খবর প্রকাশের পর তিনি মার্কিন গণমাধ্যমকে এসব কথা বলেছেন। সম্প্রতি জারিফের সঙ্গে ক্রিস মারফির বৈঠক হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে খবর দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ক্রিস মারফি আরো বলেন, “পুরো মার্কিন সরকারের জন্য আমি কূটনৈতিক তৎপরতা চালাতে পারি না এবং আমি এটা করার মতো কোনো অবস্থায়ও নেই। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি ইরানের সঙ্গে কথা না বলেন তাহলে কাউকে না কাউকে সে উদ্যোগ নিতে হবে।”
ইরান সম্পর্কে আলোচনার উদ্দেশ্য সৌদি সফর করেছে পম্পেও
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ক্রিস মারফির বৈঠকের খবর শুনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও কঠোর সমালোচনা করেছেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, যদি এ ধরনের বৈঠক হয়ে থাকে তাহলে কানেকটিকাট থেকে নির্বাচিত সিনেটর মার্কিন আইন লঙ্ঘন করেছেন।
সূত্র: parstoday