সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির বরাত দিয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ খবর দিয়েছে। মালদ্বীপের প্রস্তাব পেয়ে আমাল আলামুদ্দিন বলেন, মিয়ানমারে সং'ঘটিত গণহ'ত্যার জ'বা'বদি'হির বিষয়টি দীর্ঘ সময় ধরে ঝুলে আছে। আমি রোহিঙ্গাদের ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টার অংশ হতে মুখিয়ে আছি। ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী নির্বিচারে গণহ'ত্যা ও ধ'র্ষ'ণ শুরু করলে প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে থাকে রোহিঙ্গারা।
সেই দফায় প্রায় সাড়ে ৭ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয় বাংলাদেশে। তার আগে থেকে বাংলাদেশে আশ্রিত ছিল আরও ৪ লাখ রোহিঙ্গা। নতুন করে মিয়ানমারের ওই দ'ম'ন-পী'ড়ন সংবাদমাধ্যমে প্রচার হলে বিশ্বব্যাপী নি'ন্দার ঝড় ওঠে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চা'পের মুখে এক পর্যায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সমঝোতা করে মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হয়। কিন্তু রাখাইনকে উ'ত্ত'প্ত ও অনি'রাপদ রেখে মিয়ানমার এ বিষয়ে তাদের দূর'ভিস'ন্ধিই প্রকাশ করেছে বারবার।
এর মধ্যে রোহিঙ্গা গণহ'ত্যার অ'ভিযো'গ এনে গত বছরের নভেম্বরে মিয়ানমারের বি'রু'দ্ধে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা করে আফ্রিকার দেশ গাম্বিয়া। সে মামলা শুনানিতে গড়ালে গাম্বিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেন দেশটির বিচারবিষয়ক মন্ত্রী আবুবকর তামবাদু। অন্যদিকে মিয়ানমারের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন দেশটির নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সুচি।
সূত্র: mtnews24