আন্তর্জাতিক জাস্টিস আদালত জানুয়ারিতে অন্তর্বতীকালীন আদেশ ইস্যু করেন। তাতে মিয়ানমারকে রাখাইনের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের সেফগার্ড বা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা নিয়ে আদালতকে তা জানাতে বলা হয়। গত বছর মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের জাতিগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগে জাতিসংঘের সর্বোচ্চ এই আদালতে মামলা করে গাম্বিয়া। তখন আসামির কাঠগড়ায় সশরীরে দাঁড়িয়ে গণহত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেন অং সান সুচি।
যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধাপরাধ বিষয়ক এম্বাসেডর অ্যাট লার্জ ডেভিড শিফার বলেছেন, আদালতে মিয়ানমারের রিপোর্ট জমা দেয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা যাকে মাইলফলক হিসেবে ধরে নেয়া যায়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেছেন, এপ্রিলে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট উইন মিন্টের অফিস থেকে যে তিনটি নির্দেশনা ইস্যু করা হয়েছিল, তার ভিত্তিতে একটি রিপোর্ট শনিবার আইসিজেতে জমা দিয়েছে মিয়ানমার।
সূত্র: dailyinqilab