তিনি বলেছেন, পশ্চিম তীরে দখলদারিত্ব বন্ধ না করলে আরব বিশ্বের সঙ্গে ইসরাইল সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রত্যাশা করতে পারে না। পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন ও জর্ডান উপত্যকায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা করা হলে ইসরাইল এবং আরব দেশগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিকের চেষ্টা ধীরগতি হবে বলে যে ধারণা রয়েছে তা বাতিল করে দিয়েছেন ইসরাইলি কিছু কর্মকর্তা। কিন্তু ইসরাইলের প্রতি বিরল আহবান জানিয়ে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত আমিরাতের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ আল ওতাইবা বলেছেন, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্য ইসরাইলের দখলিকৃত ভূমিকে অবৈধ বলে অভিহিত করবেন ফিলিস্তিনিরা।
ইসরাইলের সর্বাধিক বিক্রীত হিব্রু ভাষার দৈনিক ইয়েদিওথ আহরোনোথে লেখা নিবন্ধ তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং আরব বিশ্বের সঙ্গে নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক উন্নয়নের যে উচ্চাশা করছে ইসরাইল; তা শিগগিরই এবং নিশ্চিতভাবে নষ্ট হয়ে যাবে। উপসাগরীয় অঞ্চলের কোনও দেশের সঙ্গে ইসরাইলের কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।
কিন্তু ইরানের আঞ্চলিক প্রভাব নিয়ে উপসাগরীয় দেশগুলোর মতো একই ধরনের উদ্বেগ রয়েছে ইসরাইলেরও। সম্প্রতি উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ইসরাইলকে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে দেখা গেছে।
রয়টার্স