বাইডেন সমাজের বিভিন্ন অংশের লোকদের সমন্বয়ে একটি দল গঠনের জন্য বিভিন্ন দল এবং ব্যক্তিদের কাছ থেকে প্রশংসা পেয়েছেন। ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি’র মূল সংগঠন কট্টর হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের সাথে যুক্ত থাকার কারণে দুইজন ডেমোক্র্যাট, সোনাল শাহ এবং অমিত জনি বাদ দেয়ার কারণের তিনি প্রশংশিত হয়েছেন। বাইডেনের প্রশাসনে নিযুক্ত মুসলিম-আমেরিকানদের তালিকা-
১) আয়েশা শাহ - হোয়াইট হাউসের ডিজিটাল স্ট্র্যাটেজি অফিসের অংশীদার বিষয়ক পরিচালক।
২) সামিরা ফাজিলি - মার্কিন জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের (এনইসি) উপ-পরিচালক।
৩) উজরা জিয়া - নাগরিক সুরক্ষা, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি।
৪) আলী জায়েদী - জাতীয় জলবায়ু বিষয়ক উপ-উপদেষ্টা।
৫) জায়েন সিদ্দিক - হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ অফ স্টাফ।
৬) রীমা ডোডিন - হোয়াইট হাউসের আইন বিষয়ক অফিসের উপ-পরিচালক।
৭) আলী জাফরি - হোয়াইট হাউসের জলবায়ু বিষয়ক উপদেষ্টা।
৮) মাহের বিতার - হোয়াইট হাউস জাতীয় সুরক্ষা কাউন্সিলে গোয়েন্দা বিভাগের সিনিয়র ডিরেক্টর।
৯) সামিয়া আলী - হোয়াইট হাউসের ডেপুটি অ্যাসোসিয়েট কাউন্সেল।
১০) সালমান আহমেদ - স্টেট ডিপার্টমেন্টের নীতি পরিকল্পনা পরিচালক।
১১) ফারুক মিঠা - উপ-সহকারী প্রতিরক্ষা সচিব।
১২) ডানা শানাত - হোয়াইট হাউসের আইন বিষয়ক সিনিয়র উপদেষ্টা।
১৩) ব্রেন্ডা আবদেলাল - ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের উপদেষ্টা।
১৪) ইসরা ভাটি - ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিসের সিনিয়র উপদেষ্টা।
১৫) সায়মা মহসিন - পূর্বঞ্চলীয় জেলায় নিযুক্ত মার্কিন অ্যাটর্নি।
হোয়াইট হাউস-কাশ্মির সংযোগ : সামিরা ফাজিলি কাশ্মীরে জন্ম নেয়া চিকিৎসক দম্পতি মুহাম্মদ ইউসুফ ফাজিলি এবং রফিক ফাজিলির মেয়ে। তিনি মূলত গোজওয়ারা এলাকা থেকে এসেছেন। একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে তার নির্বাচন ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে উদযাপিত হয়েছে। তদুপরি, অন্যান্য মুসলিম কর্মকর্তারাও যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। কাশ্মীরের জন্মগ্রহণকারী অপর নারী আয়েশা শাহও হোয়াইট হাউসে গুরুত্বপূর্ণ পদে স্থান পেয়েছেন।
সূত্র: মুসলিম মিরর।