বার্তা সংস্থা ইকনা: তিনি বলেছেন, পরমাণু সমঝোতা বাস্তবায়নের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, ইসলামি বিপ্লবের শত্রুরা যখন উপলব্ধি করেছে, চাপ প্রয়োগ কিংবা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে কাজ হবে না তখনই তেহরানের সঙ্গে আলোচনায় বসেছে।
কাজেম সিদ্দিকি বলেন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো ভেবেছিল তারা নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে ইরানকে পঙ্গু করে দিতে পারবে। আর তা করতে পারলে ইরানের জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষেপে উঠবে এবং সেই অরাজক পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে এদেশের ইসলামি শাসনব্যবস্থার পতন ঘটাতে পারবে। কিন্তু তাদের সে ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত হয়নি।
তেহরানের জুমার নামাজের খতিব বলেন, নির্দয় নিষেধাজ্ঞার ফলে ইরানি জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ না হয়ে বরং বৃহৎ শক্তিগুলোর বিরুদ্ধে ক্ষেপে উঠেছে। এ থেকে আবারও প্রমাণিত হয়েছে, ইরানের জনগণ এখনো ইসলামি শাসনব্যবস্থাকে রক্ষার জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত রয়েছে।#
সূত্র: রেডিও তেহরান