বার্তা সংস্থা ইকনা: সৌদি মন্ত্রী দাবি করেছেন, হামলার কারণে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটে নি কিংবা সমুদ্রেবক্ষে তেল ছড়িয়ে পড়ে নি। তবে জাহাজ দুটির অবকাঠামো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এর আগে, সংযুক্ত আরব আমিরাত ঘোষণা করেছে যে, ফুজায়রা উপকূলে চারটি বাণিজ্যিক জাহাজ হামলার শিকার হয়েছে।
ফালিহ বলেছেন, দুটি তেল ট্যাংকারের মধ্যে একটি সৌদি আরবের রাস তানুরা অয়েল টার্মিনাল থেকে অপরিশোধিত তেল নিয়ে আমেরিকা যাচ্ছিল। সৌদি মন্ত্রী দাবি করেন, জাহাজ চলাচলের স্বাধীনতা বিঘ্নিত এবং বিশ্বজুড়ে তেল সরবরাহ বাধাগ্রস্ত করতে এ হামলা চালানো হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বাধীনভাবে জাহাজ ও তেল ট্যাংকার চলাচল নিশ্চিত করার দায়িত্ব রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতও একই রকমের বক্তব্য দিয়েছে।
এদিকে কারা কেন এ হামলা চালিয়েছে তা পরিষ্কার নয়। কেউ এখনো হামলার দায়িত্ব স্বীকার করে নি।
পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিল প্রতিক্রিয়া
পারস্য উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিলের মহাসচিব আব্দুল লতিফ আয-যিয়ানী সংবাদ সম্মেলনে এক বিবৃতিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পানি পথে এই নাশকতামূলক হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছেন: এধরণের পদক্ষেপের মাধ্যমে আঞ্চলিক উত্তেজনা ও সংঘাত বৃদ্ধি পাবে এবং জাতীয় সম্পদসমূহ গুরুতর ঝুঁকির মধ্যে অবস্থান করবে। iqna