কিসওয়া তথা গিলাফের সংর'ক্ষণ এবং কাবার পরিচ্ছন্নতা রক্ষার্থেই এমনটি করা হয়ে থাকে। কারণ, তাওয়াফ করার সময় হাজীরা কাবা শরিফ স্পর্শ করার চেষ্টা করেন এবং বরকত মনে করে কেউ কেউ গিলাফ কেটে নিতে চান। যদিও ইসলামে এমন কোনো কথা বলা নেই।
তবে, এ বছর হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে বায়তুল্লাহর চারপাশে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছে। তাওয়াফকারীরা এই ব্যারিকেড অতি'ক্রম করতে পারবেন না। সৌদি আরবের জাতীয় রোগ নিয়'ন্ত্রণ কেন্দ্রের দিকনির্দে'শনায় এবার হজে কাবার গিলাফ স্প'র্শ করা, সেই সঙ্গে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা থেকে হজযাত্রীদের বিরত রাখা হবে।
মসজিদে হারাম ও মসজিদে নববির মহা ব্যবস্থাপক ড. আবদুর রহমান আস-সুদাইস, নিজে এ কাজগুলো দেখাশোনা করছেন। কাবার গিলাফ পরিবর্তন এবং এর আশপাশ পরিচর্যার জন্য ৫০ জন দক্ষ কর্মীকে নিয়োগ দিয়েছেন তিনি। ৮ জিলহজ ফজরের পর মুসল্লিরা রওয়ানা হবেন মিনায়। এর মাধ্যমে শুরু হবে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা। ১২ জিলহজ পর্যন্ত, মিনা, মুজদালিফা, আরাফার ময়দান ও মক্কায় হজের বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করবেন মুসল্লিরা। iqna