আইআরআইবির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা: ড. রুহানি আরও বলেছেন- মিনায় ব্যাপক সংখ্যক ক্যামেরা বসানো আছে এবং পর্যবেক্ষণ কক্ষ থেকে প্রতিটি রাস্তা ও মানুষের প্রতি মুহূর্তের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। তারা ইচ্ছে করলে সেখানে অবস্থানকারীদের ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে পারে। শুধু তাই নয়, কখন কোন দেশের হাজিরা পাথর নিক্ষেপ করতে যাবেন তারও তালিকা করে দেয়া হয়। এসবের পরও মিনায় এত মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
ইরানি প্রেসিডেন্ট বলেন- এমন একটি দেশে এ ঘটনা ঘটেছে যাদের রয়েছে বহু হেলিকপ্টার ও বিমান। তারা বিপুল পেট্রো ডলারেরও অধিকারী। মিনা ঘটনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অব্যবস্থাপনা ছিল। কয়েক ঘন্টা ধরে হাজিদেরকে তৃষ্ণার্ত অবস্থায় রোদের মধ্যে অপেক্ষায় রাখা হয়েছিল। মিনায় ঈদুল আজহার দিন ভিড়ের চাপে ইরানের ৪৬৫ জন হাজি নিহত হয়েছেন।
3381699