তিনি মাহে রমজানের সাথে মসজিদের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন: আর রমজান মাস হচ্ছে আল্লাহর মাস। এ মাসে রোজা পালনকারী হচ্ছে আল্লাহর মেহমান। কাজেই যদি রমজান মাসে রোজা পালনকারী মসজিদে হাজির হয়ে জামাতের সাথে নামায আদায়, কোরআন তেলাওয়াত এবং ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল হয়, তবে তারা রমজানের প্রকৃত ফজিলত ও গুরুত্ব অনুধাবনের তৌফিক অজর্ন করতে পারবে।
তিনি পবিত্র রমজান মাসে মসজিদের বিভিন্ন কর্মসূচীর প্রতি ইশারা করে বলেন: সাধারণত মাহে রমজানে বছরের অন্যান্য মাসের তুলনায় বেশি মুসল্লিরা সমবেত হয়। এ সময় জামাতের নামাযে মুসল্লিদের উপস্থিতি থাকে অনেক বেশি। কেননা রোজাদারগণ আল্লাহর নৈকট্য অর্জন ও মাহে রমজানের রহমত ও বরকত অনুধাবনের উদ্দেশে মসজিদে উপস্থিত হয়। তাই মসজিদের পেশ ইমাম ও মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্যদের উচিত এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে মুসল্লিদের মসজিদের প্রতি আকৃষ্ট করতে ধর্মীয় ও সংস্কৃতিক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা।