জানাজা নামাজ শেষে শহীদদের প্রতি লাখো জনতা শ্রদ্ধা জানান। তেহরানে শেষযাত্রা অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে মরদেহগুলো তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গাড়িতে করে আজাদি স্কয়ারে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় মানুষের ঢল নামে। শোকার্ত জনতার হাতে ছিল রায়িসির ছবিসহ নানা বক্তব্য লেখা প্ল্যাকার্ড। এর আগে তাবরিজ ও কোম শহরেও শেষযাত্রায় মানুষের ঢল নামে। প্রেসিডেন্ট ও সফরসঙ্গীদের শেষযাত্রার কারণে আজ তেহরানে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
তেহরান থেকে আজ মরদেহগুলো আরেক শহর বিরজান্দে নেওয়া হবে। বিরজান্দ থেকে মরদেহগুলো মাশহাদে গেলে সেখানেও জনগণ তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। সেখানে মানুষের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ মাশহাদ হচ্ছে প্রেসিডেন্ট রায়িসির জন্মশহর। শেষ বিদায়ের অনুষ্ঠান শেষে মাশহাদে ইমাম রেজা (আ.)'র মাজার কমপ্লেক্সে প্রেসিডেন্টকে দাফন করা হবে।