তিনি বলেন, "যদি ইরান সহায়তা না করত এবং ভূমিকা না রাখত তাহলে আজ আপনারা একটি গোষ্ঠীকে দায়েশ নামে দেখতেন না; আপনাদেরকে দেখতে হতো ‘দায়েশ রাষ্ট্র’।”
প্রেসিডেন্ট রুহানি জানান, চারটি মৌলিক বিষয়ের ওপর ইরানের আঞ্চলিক নীতি প্রতিষ্ঠিত। এগুলো হচ্ছে- "তাকফিরি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই; শান্তি প্রতিষ্ঠা, যুদ্ধবিরতি ও মানবিক ত্রাণ সহায়তায় কার্যকর অবদান রাখা; কোনো দেশের সীমানা ও আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও জনগণের শাসনকে গ্রহণ করা।”
বুদ্ধিজীবীদের এ অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট রুহানি ইয়েমেন ও সিরিয়ায় যুদ্ধবিরতির কার্যকর করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি এসব দেশের জনগণের কাছে দ্রুত মানবিক ত্রাণ পাঠানো দরকার বলেও উল্লেখ করেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সীমানা ঠিক থাকতে হবে; অন্যথায় চলমান সমস্যা জটিল হবে এমনকি আঞ্চলিক যুদ্ধও শুরু হতে পারে। শিয়া-সুন্নি সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব উসকে দেয়ার বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট রুহানি।