
বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: হাদিসে কিসা হচ্ছে হাদিসে কুদসি আর এই হাদিসে মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সা.) আমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী(আ.), মা ফাতিমা(সা.), ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইনের ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। আর শিয়াদেরকে আহলে বাইতের মারেফাত সম্পর্কে অবগত করেছে।
হাদিসে কিসায় আহলে বাইতকে মা ফাতিমার মাধ্যমে পরিচয় করানো হয়েছে। তাহলে বোঝা যায় বিষয়টি কোনমতেই একটি পারিবারিক বিষয় নয় বরং তা অতি মূল্যবান একটি বিষয়।
এই হাদিসে সকলেই প্রবেশ করে প্রথমে মা ফাতিমাকে সালাম করছেন এবং চাদরের নিচে প্রবেশ করছেন। সুতরাং এটা থেকেও বোঝা যায় যে, মা ফাতিমা হচ্ছেন আহলে বাইতের প্রাণকেন্দ্র। আর আহলে বাইত কে চিনতে হলে অবশ্যই মা ফাতিমার মাধ্যমেই চিনতে হবে।
ইমাম হাসান ও ইমাম হুসাইন(আ.) যখন প্রবেশ করার অনুমতি চাইলেন, মহানবী বললেন: «وَعَلَیْكَ السَّلامُ یا وَلَدى وَیا شافِعَ اُمَّتى؛ হে আমার হে আমার সন্তান হে আমার উম্মতের শাফায়াতকারী তোমরাও প্রবেশ কর।
মাওলা আলী যখন মহানবীকে সালাম দিয়ে চাদরের ভিতরে প্রবেশ করার অনুমতি চাইলেন তখন মহানবী(সা.) তাকে চারটি বিশেষ উপাধির মাধ্যমে অনুমতি দিলেন। বললেন: «وعَلَیْكَ السَّلامُ یا اَخى یا وَصِیّى وَخَلیفَتى وَصاحِبَ لِواَّئى؛ হে আমার ভাই, আমার উত্তরাধিকারী, আমার খলিফা এবং আমার পতাকাবাহী তুমি প্রবেশ কর।
মা ফাতিমা যখন প্রবেশ করার অনুমতি চাইলেন তখন মহানবী(সা.) বললেন: «یا بِنْتى وَیا بَضْعَتى» হে আমার কন্যা এবং হে আমার অস্তিত্বের অংশবিশেষ তুমিও প্রবেশ কর। শাবিস্তান