বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: হযরত ঈসা(আ.) তার যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ নারীর সন্তান ছিলেন এবং ইমাম মাহদীও(আ.) তার যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ নারীর সন্তান।
হযরত ঈসা(আ.)মাতৃগর্ভে আল্লাহর যিকির করতেন এবং কথা বলতেন। ইমাম মাহদীও(আ.)মাতৃগর্ভে কথা বলতেন এবং আল্লাহর যিকির করতেন।
হযরত ঈসা(আ.) দোলনাতে কথা বলেছিলেন। ইমাম মাহদীও(আ.)তার জন্মের পর কথা বলেছিলেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে: ইমাম মাহদী(আ.) জন্মের পর সিজদায় গিয়ে কলেমা اشهد ان لا الله الا الله পাঠ করেন। তার পর ১২জন ইমামের নাম উল্লেখ করেন। ১২তম ইমাম হিসাবে নিজের নাম উল্লেখ করে বলেন: হে আল্লাহ! আমাকে সাহায্য করুন এবং আমাকে আপনার পথে দৃঢ় রাখুন। আর আমার মাধ্যমে সারা বিশ্বে ন্যায়-নীতি প্রতিষ্ঠা করুন।
হযরত ঈসাকে মহান আল্লাহ উঠিয়ে নিয়েছেন। ইমাম মাহদীকেও আল্লাহ উঠিয়ে নিয়েছেন। হযরত ঈসার ব্যাপারেও মানুষের মধ্যে মতপার্থক্য হয়েছিল ইমাম মাহদীর(আ.) সম্পর্কেও অনেকে দ্বিধায় ভুগছে।
হযরত ঈসা(আ.)বলতেন, তোমাদের বাড়িতে কি সঞ্চয় কর সে সম্পর্কে আমি তোমাদেরকে খবর দিতে পারি। ইমাম মাহদীও(আ.) আমাদের সকল বিষয় সম্পর্কে অবহিত আছেন।