বার্তা সংস্থা ইকনা: ট্রাম্প নিজের দেশের সমস্যা তুলে ধরেছেন পাশাপাশি বহু দেশ ও সংস্থার কড়া সমালোচনা করেছে।
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানকে এক ঘরে করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। ট্রাম্প সরাসরি বলেছে, ইরানের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। মধ্যপ্রাচ্যে সন্ত্রাসবাদ, গোলযোগ সৃষ্টি ও হত্যাকাণ্ডের জন্য তিনি ইরানকে অভিযুক্ত করেন। ২০১৫ সালে ইরান ও ছয় জতিগোষ্ঠীর মধ্যে সই হওয়া পরমাণু সমঝোতাকে ট্রাম্প ‘ভয়াবহ’ বলে বর্ণনা করেছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেয়া দ্বিতীয়বারের বক্তৃতায় ট্রাম্প সব ধরনের কূটনৈতিক শিষ্টাচার ভুলে বলেছেন, আমেরিকার মিত্ররাই কেবল মার্কিন সহযোগিতা পাবে; অন্য কেউ নয়। আমেরিকার মিত্র বলতে তিনি সেইসব দেশকে বুঝিয়েছেন যেসব দেশ আমেরিকাকে সম্মান করে।
ট্রাম্প আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে অবৈধ বলে মন্তব্য করেছেন। পাশাপাশি তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেককে তিনি এক হাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, তিনি এ সংস্থাকে ট্রাম্প পছন্দ করেন না এবং অন্য কারোর পছন্দ করা উচিত নয়। এছাড়া, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের প্রশংসা করলেও দেশটির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ট্রাম্প।
iqna