রায়িসি বলেন, জনগণের জীবিকার মান উন্নয়ন, দুর্নীতির মূলোৎপাটন, মূলস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, উৎপাদন বৃদ্ধি ও বেকারত্ব দূরীকরণের যে প্রতিশ্রুতি তার সরকার দিয়েছিল তা বাস্তবায়নে ১৪০২ সালে সর্বোচ্চ সচেষ্ট করবে সরকার। পার্সটুডে
তিনি বলেন, বিগত ১৪০১ সাল ছিল চড়াই-উৎরাই এবং মিষ্ট ও তিক্ত অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ একটি বছর।তবে সার্বিকভাবে এই বছরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইরানের অবস্থান শক্তিশালী হয়েছে এবং ইরানি জনগণের শক্তিমত্তা বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইব্রাহিম রায়িসি বলেন, বিগত শরতে বিদেশি মদদে চাপিয়ে দেয়া সহিংসতা এবং শিরাজ নগরীর শাহ চেরাগ মাজারে সন্ত্রাসী হামলা ছিল সেই তিক্ত অভিজ্ঞতা যা ইরানি জনগণকে কষ্ট দিয়েছে।
তিনি বলেন, এই সহিংসতা কোনো ছোটখাট ঘটনা ছিল না বরং তার সরকারের এক বছর পূর্তিতে শত্রুরা এটি চাপিয়ে দিয়েছিল। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, শত্রুর কঠোর অবরোধ সত্ত্বেও তিনি ক্ষমতায় আসার পর জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বেশ কিছু প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন যার ফলে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জিত হয়।
বিগত ১১ ফেব্রুয়ারি ইসলামি বিপ্লবের বিজয়বার্ষিকীর শোভাযাত্রায় কোটি কোটি মানুষের উপস্থিতির ভুয়সী প্রশংসা করেন সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি। তিনি বলেন, বিজয় বার্ষিকীর দিন ইরানের জনগণ শত্রুর সব ষড়যন্ত্র নস্যাত করে দিয়েছে। 4129265