IQNA

কারবালা ও সামাররায় কদরের তৃতীয় রাত + ভিডিও ও ছবি

15:12 - March 24, 2025
সংবাদ: 3477083
ইকনা- বিপুল সংখ্যক ঈমানদার ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কারবালা এবং সামাররায় কদরের তৃতীয় রাত উদযাপিত হয়েছে, যা পবিত্র কুরআন এক হাজার মাসের চেয়েও উত্তম বলে বর্ণনা করেছে এবং এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল কারবালা ইমাম হোসাইন ও হযরত আব্বাস (আঃ)-এর পবিত্র মাজার জিয়ারত করা।

ইকনা- বিপুল সংখ্যক ঈমানদার ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে কারবালা এবং সামাররায় কদরের তৃতীয় রাত উদযাপিত হয়েছে, যা পবিত্র কুরআন এক হাজার মাসের চেয়েও উত্তম বলে বর্ণনা করেছে এবং এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল কারবালা ইমাম হোসাইন ও হযরত আব্বাস (আঃ)-এর পবিত্র মাজার জিয়ারত করা।
অনেক ঈমানদার এই মহান রাতে বা অন্য দু'টি রাতে কারবালা শহরে গিয়েছিলেন যেটি ভাগ্যের রাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই রাতে আধ্যাত্মিক পরিবেশে ভরপুর মুমিনরা আল্লাহর অনুগ্রহ কামনা করেন।
 
এই মহান রাতে, সাইয়্যেদুশ শোহাদা ও হজরত আব্বাস (আ.)-এর পবিত্র মাজার এবং দুটি মাজারের মাঝখানে কারবালা শহরের অভ্যন্তরীণ ও বাইরে থেকে বহু জিয়ারতকারীদের উপস্থিতি প্রত্যক্ষ করেছে যারা এই রাতের পুনরুজ্জীবনের জন্য এবং প্রয়োজনীয় আমল সম্পাদন করেন।  এরমধ্যে নামাজ, পবিত্র কুরআন মাথার উপরে রেখে বিশেষ দোয়া পাঠ, কুরআন তিলাওয়াত এবং জাওশান কবির পাঠ।
 
ইমাম হুসাইন (আ.) ও আব্বাস (আ.)এর মাজারের খাদেমগণ সম্মানিত জিয়ারগকারীগণ সর্বোত্তম সেবা প্রদান এবং ইবাদত ও জিয়ারতের উপযুক্ত পরিবেশ প্রদানের জন্য অবিরাম ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে চেষ্টা করেছিলেন।
 
শবে কদর এমন একটি রাত যা বিতর্কিত, তবে পবিত্র রমজান মাসের ১৯, ২১এবং ২৩ তম রাতকে শব আল-কদর বলা হয়। পবিত্র রমজান মাসের তেইশতম রজনী হল কদরের সম্ভাব্য রাতগুলোর একটি, যখন এই রাতে ইবাদত ও নেক আমল অন্য হাজার মাসের নেক আমলের সমতুল্য এবং অনেক বর্ণনায় এই মহান রাতের পুনরুজ্জীবনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
নিছে হজরত আবুল ফজল (আ.)-এর মাজারে জিয়ারতকারীদের উপস্থিতির কিছু ছবি তুলে ধরা হল:
 
অনেক ঈমানদার এই মহান রাতে বা অন্য দু'টি রাতে কারবালা শহরে গিয়েছিলেন যেটি ভাগ্যের রাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই রাতে আধ্যাত্মিক পরিবেশে ভরপুর মুমিনরা আল্লাহর অনুগ্রহ কামনা করেন।
 
এই মহান রাতে, সাইয়্যেদুশ শোহাদা ও হজরত আব্বাস (আ.)-এর পবিত্র মাজার এবং দুটি মাজারের মাঝখানে কারবালা শহরের অভ্যন্তরীণ ও বাইরে থেকে বহু জিয়ারতকারীদের উপস্থিতি প্রত্যক্ষ করেছে যারা এই রাতের পুনরুজ্জীবনের জন্য এবং প্রয়োজনীয় আমল সম্পাদন করেন।  এরমধ্যে নামাজ, পবিত্র কুরআন মাথার উপরে রেখে বিশেষ দোয়া পাঠ, কুরআন তিলাওয়াত এবং জাওশান কবির পাঠ।
 
ইমাম হুসাইন (আ.) ও আব্বাস (আ.)এর মাজারের খাদেমগণ সম্মানিত জিয়ারগকারীগণ সর্বোত্তম সেবা প্রদান এবং ইবাদত ও জিয়ারতের উপযুক্ত পরিবেশ প্রদানের জন্য অবিরাম ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে চেষ্টা করেছিলেন।
শবে কদর এমন একটি রাত যা বিতর্কিত, তবে পবিত্র রমজান মাসের ১৯, ২১এবং ২৩ তম রাতকে শব আল-কদর বলা হয়। পবিত্র রমজান মাসের তেইশতম রজনী হল কদরের সম্ভাব্য রাতগুলোর একটি, যখন এই রাতে ইবাদত ও নেক আমল অন্য হাজার মাসের নেক আমলের সমতুল্য এবং অনেক বর্ণনায় এই মহান রাতের পুনরুজ্জীবনের উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
নিছে হজরত আবুল ফজল (আ.)-এর মাজারে জিয়ারতকারীদের উপস্থিতির কিছু ছবি তুলে ধরা হল:
 
 
 
captcha