« قُمِ اللَّيْلَ إِلَّا قَلِيلًا ﴿۲﴾ نِصْفَهُ أَوِ انقُصْ مِنْهُ قَلِيلًا ﴿۳﴾ أَوْ زِدْ عَلَيْهِ وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا (4) انَّا سَنُلْقِي عَلَيْكَ قَوْلًا ثَقِيلًا (5)
অর্থাৎ (হে রাসূল!) রাত্র জাগ্রত থাক কিন্তু স্বল্প পরিমাণে; রাতের অর্ধাংশ কিংবা তদপেক্ষা কিছু কম। অথবা তার উপর কিছু বৃদ্ধি কর। আর কোরআন আবৃত্তি কর ধীরে ধীরে ও সুস্পষ্টভাবে। আমরা শিঘ্রই তোমার উপর এক গুরুভার বাণী (বিধান) অবতীর্ণ করব।(সূরা মাজাম্মিল, ১-৫) সূতরাং রাত্র জাগরণ এবং রাত্রে ইবাদত বন্দেগীতে মশগুল থাকা পবিত্র কোরআন ও হাদীসের দৃষ্টিতে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ আমল হিসেবে বিবেচিত। আর যদি উক্ত রাত্র জাগরণ বছরের ফজিলতপূর্ণ রাতে হয়, তাহলে সওয়াব ও গুরুত্ব বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। শবে কদরের রাত্র লাইলাতুল কদরের রাতের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাত। কাজেই এ রাতে জাগ্রত থেকে ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকার গুরুত্ব অপরিসীম।