ইমাম আলী (আ.)বলেছেন: ولو قد قائمونا لانزلت السماء قطرها و لاخرجت الارض نبتها
আমাদের কায়েম যখন কিয়ামকরবে তখন আকাশ উদারভাবে বৃষ্টি দিবে এবং মাটিও উদারভাবে ফসল দান করবে (বিহারুলআনওয়ার খণ্ড- ১০, পৃ.-১০৪, খিসাল ৬২৬)৷
ইমাম বাকের (আ.) বলেছেন: ইমাম মাহদী(আ.) বছরে দুই বার জনগণকে দান করবেন এবং মাসে দুই বার তাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়তা পূরণ করবেন। এ ক্ষেত্রেও তিনি সমানভাবে সবার মধ্যে বণ্টন করবেন। এভাবে মানুষ স্বনির্ভর হয়ে উঠবে এবং যাকাতের আর প্রয়োজন হবে না।
রাসূল (সা.) বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মদিকে স্বনির্ভর করবেন এবং সকলেই ইমাম মাহ্দী (আ.)-এর ন্যায়পরায়ণতার অন্তর্ভূক্ত হবে। ইমাম মাহ্দী একজনকে বলবেন যে ঘোষণা কর:
কার সম্পদের প্রয়োজন আছে ?তখন সবার মধ্য থেকে মাত্র একজন বলবে আমার! তখন
ইমাম (আ.) তাকে বলবেন: ক্যাশিয়ারের কাছে যেয়ে বল ,‘ ইমাম মাহ্দী (আ.) আমাকে
পাঠিয়েছেন এবং আমাকে টাকা দিতে বলেছেন। তখন ক্যাশিয়ার তাবে বলবে: তোমার
জামা (আরবী লম্বা জামা) নিয়ে এস ,অতঃপর তার জামা অর্ধেক টাকায় ভরে দেওয়া
হবে। সে ওই টাকা গুলোকে পিঠে করে নিয়ে যেতে যেতে ভাববে: উম্মতে মুহাম্মদির
মধ্যে আমি কেন এত লোভী। অতঃপর সে তা ফিরিয়ে দিতে চাইবে কিন্তু তার কাছ থেকে
তা গ্রহণ করা হবে না এবং তাকে বলা হবে: আমরা যা দান করি তা আর ফেরত নেই
না। # শাবিস্তান