বার্তা সংস্থা ইকনা: গতকাল (মঙ্গলবার) তিনি আরো বলেছেন, রাখাইন রাজ্য থেকে কী কারণে লাখ লাখ মানুষ বাংলাদেশে পালিয়ে গেছে মিয়ানমার সরকারকে তার মূল কারণ খুঁজে বের করতে হবে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং উগ্রবাদী বৌদ্ধদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতনকে জাতিগত শুদ্ধি অভিযানের ‘কেতাবি উদাহরণ’ বলে মন্তব্য করেছে জাতিসংঘ।
ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূত বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার জন্য অবশ্যই সঠিক তদন্ত দরকার। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ও মিয়ানমারে চারদিনের সফরে গেছে। সে সফরে কারেন পিয়ের্সও রয়েছেন।
তিনি বলেন, “এটা আন্তর্জাতিক কোনো ইস্যু নাকি অভ্যন্তরীণ -সেটা কোনো বিষয় নয়। এ তদন্ত হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের পক্ষ থেকে চালাতে হবে, না হয় মিয়ানমার সরকার নিজেই চালাবে।”
তবে ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতের এই প্রতিশ্রুতির বিষয়ে কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন। মিয়ানমারের মানবাধিকার নেটওয়ার্কের প্রতিষ্ঠাতা কাইওয়া উইন বলেন, দোষী ব্যক্তিদের বিচারের আওতা আনাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিন্তু দুঃখজনক হলো নিরাপত্তা পরিষদের কোনো কোনো সদস্য মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর প্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনিচ্ছুক। পার্সটুডে