তিনি বলেন, সৌদি অপরাধ তৎপরতার অগ্রভাগে রয়েছে আমেরিকা এবং ব্রিটেন। ওই বোমা হামলার একদিন আগেই ব্রিটেন ও সৌদি আরব ৫০০০ কোটি ডলারের অস্ত্র চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেছে। এ ছাড়া, সানায় জানাযার নামাজে বিমান হামলার পৈশাচিক ঘটনাকে গুরুত্বহীন ভাবে পরিবেশন করেছে ব্রিটিশ সরকারি সম্প্রচার সংস্থা। তাদের খবরে দাবি করা হয়েছিল, বোমা হামলার ঘটনায় মাত্র ৫০ ব্যক্তি নিহত হয়েছ এবং নিহতরা সবাই আনসারুল্লার সদস্য।
তেহরানের জুমআর নামাজের অস্থায়ী খতিব বলেন, গত ১৮ মাস ধরে ড্রোন দিয়ে সংগৃহীত গোয়েন্দা সৌদি সরকারকে তথ্য যুগিয়ে চলেছে আমেরিকা। তিনি বলেন, বাস্তবক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক আইন উপেক্ষা করে ইয়েমেনে আগ্রাসনে সহায়তা করছে মার্কিন এবং ব্রিটিশ সরকার। ইয়েমেনে মানবাধিকার বিরোধী অপরাধ তৎপরতায় সৌদি আরবের জড়িত থাকার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থগুলোর নীরবতার কঠোর নিন্দা করেন তিনি।
তিনি বলেন, ইয়েমেনে সৌদি বেশির ভাগ যুদ্ধাপরাধের ক্ষেত্রে তারা মুখ বন্ধ করে রেখেছে; এতে বোঝা যায় তারা মানুষ বা মানবাধিকার নিয়ে আদৌ মাথা ঘামায় না।