
আয়াতুল্লাহ সৈয়দ মুহাম্মদ সাদেক রুহানি (রহ.):
ইমাম হাসান আল-আসকারী (আ.)-এর কাছে বর্ণিত এই দো‘আটি প্রতিটি ফরজ নামাজের পরে পাঠ করুন — এটির অদ্ভুত এবং গভীর প্রভাব রয়েছে।
হুজ্জতুল ইসলাম হায়দর আলী আইয়ুবী:
এই ‘সালাওয়াত’টি যদি ভোজের আগেই (টেবিলে বসার পূর্বে) পাঠ করা হয়, তবে সেই খাবার মানুষের অস্তিত্বে নূরানীয়তায় রূপান্তরিত হয়ে ওঠে।
উস্তাদ ফাতেমি নিয়্যা (রহ.):
[এই সালাওয়াত] আমার সকল সমস্যা সংশোধন করে; এটি আমার সমস্যার সমাধানকারী।
হুজ্জতুল ইসলাম মুহাম্মদ আলী মুজাহেদি:
“যে কেউ এই সালাওয়াতটি পড়বে এবং তারপর খাবার গ্রহণ করবে, তার খাবারকে ‘নূর’ করে দিয়ে দেয়।”
উস্তাদ ফাতেমি নিয়্যা (রহ.) এ সম্পর্কে বলেছেন:
“এর সমতুল্য খুবই কম, প্রায় নেই বললেই চলে।”
কেউ যদি এই সালাওয়াতটি পড়ে, তাহলে কি তাঁকে উপেক্ষা করা হবে? তাঁকে সহায়তা দেওয়া যাবে না? তাঁর ভোজনে বরকত দেয়া হবে না — এমন কিছু কি ঘটতে পারে?!
উস্তাদ মুহাম্মদ তাকি ফাইয়াজবাখশ:
সুপারিশ রয়েছে যে এই বিশেষ সালাওয়াত —
(اَللّهُمَّ صَلِّ عَلَى الصِّدّيقَةِ فاطِمَةَ الزَّكِيَّةِ حَبيبَةِ...)
— ইমাম মুহতারাম মুজতবা (আ.)-এর দরবারে উপহার (তোহফা) হিসেবে অর্পণ করা হোক।
সূত্র: নাসিম-হায়ে গিরেহ-গুশা, খণ্ড ১।
মহাবিশ্বের সবচেয়ে দয়ালু মা, সিদ্দিকা তাহিরা (সালামুল্লাহি আলাইহা)-এর প্রতি একটি সালাওয়াত উপহার করুন।