বার্তা সংস্থা ইকনা: মাংডু শহরের এক নিরাপত্তা সংস্থা জানিয়েছে: এ চুক্তিপত্র অনুযায়ী, যদি কেউ এ আইল লঙ্ঘন করে তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে।
এ ব্যাপারে মাংডু শহরের এক রোহিঙ্গা মুসলমান জানান: ‘২৪শে ফেব্রুয়ারি আযান প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে এবং এর পূর্বে স্থানীয় নিরাপত্তা সংস্থা আমাদের নিকট থেকে জোরপূর্বক চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছে’।
তিনি ২০১২ সালে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমান এবং বৌদ্ধদের মধ্যে সহিংসতার প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন: এ সহিংসতার জন্য সংশ্লিষ্ট স্থানীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক এ প্রদেশের অধিকাংশ মসজিদ, মাদ্রাসা, বেবি স্কুল, কুরআন হেফজ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে মাংডু এবং বুছিডুঙ্গ শহরের কিছু কিছু মসজিদ ও মাদ্রাসা নিজেদের কর্মতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
রাখাইন প্রদেশের সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বর্তমানে মাংডু এবং বুছিডুঙ্গ শহরের মসজিদে তথ্য সংগ্রহ করছে এবং ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে এ শহরগুলোর মসজিদ ও মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
2925644