
স্পুতনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প সমর্থক এই কর্মী বহুবার প্রকাশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরোধিতা করেছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের কোনো ভবনের ছাদ থেকে তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়।
এফবিআই পরিচালক কাশ প্যাটেল জানান, ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। প্যাটেল নিশ্চিত করেছেন, তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট এক ভিডিও বার্তায় কার্কের মৃত্যুর ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প এক বার্তায় বলেন:
“চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে আমি অত্যন্ত মর্মাহত ও ক্ষুব্ধ। আজ আমেরিকার জন্য এক কালো দিন। এই বিখ্যাত কর্মী লক্ষ লক্ষ তরুণকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। তিনি ছিলেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। আমি সমগ্র আমেরিকার জনগণের প্রতি সমবেদনা জানাই।”
ট্রাম্প আরও বলেন:
“আমেরিকায় বামপন্থী র্যাডিকালদের রাজনৈতিক সহিংসতা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। আমরা যে কেউ এবং যে গোষ্ঠী এই সহিংসতার পেছনে আছে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করব।”
ট্রাম্প কার্কের পরিবারকে সমবেদনা জানান এবং যুক্তরাষ্ট্রে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার নির্দেশ দেন।
হোয়াইট হাউস ডেমোক্র্যাট পার্টির রাজনীতিবিদ ও তাদের সমর্থকদের অপরাধ ও সহিংসতাকে সমর্থন করার অভিযোগ করেছে।
এদিকে, ইলন মাস্ক মন্তব্য করেছেন যে, আমেরিকায় বামপন্থীরা এখন “হত্যার দল” এ পরিণত হয়েছে। 4304509#