এবং ইবরাহীম ও ইয়াকুব এ সম্বন্ধে তাদের পুত্রদের অসিয়ত করেছিল, হে বৎস! আল্লাহ তোমাদের নিমিত্ত এ দীন (ইসলাম)-কে মনোনীত করেছেন; সুতরাং তোমরা প্রকৃত আত্মসমর্পণকারী না হয়ে কখনই মৃত্যুবরণ কর না।
হযরত ইউসুফ আল্লাহর কাছে দোয়া করে বলেন: رَبِّ قَدْ آتَيْتَنِي مِنَ الْمُلْكِ وَعَلَّمْتَنِي مِنْ تَأْوِيلِ الْأَحَادِيثِ ۚ فَاطِرَ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ أَنْتَ وَلِيِّي فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ ۖ تَوَفَّنِي مُسْلِمًا وَأَلْحِقْنِي بِالصَّالِحِينَ
হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে রাজত্বের কিছু অংশ দান করেছ এবং তুমি স্বপ্ন ব্যাখ্যার জ্ঞান হতে আমাকে শিক্ষাদান করেছ। হে আকাশম-লী ও ভূম-লের স্রষ্টা! তুমিই ইহকালে এবং পরকালে আমার অভিভাবক; তুমি আমাকে আত্মসমর্পণকারীরূপে উঠিয়ে নাও এবং আমাকে সৎকর্মশীলদের অন্তর্ভুক্ত কর।
পবিত্র কোরআন যেহেতু কাফেরদের জীবনকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করেছেন এবং মু’মিনদের জীবনকে প্রকৃত জীবন হিসাবে উল্লেখ করেছেন। সুতরাং মুসলমান হিসাবে মরতে ও বাচতে হলে অবশ্যই ঈমানদার হতে হবে।
প্রসিদ্ধ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে: যে ব্যক্তি তার জামানার ইমামকে না চিনে মৃত্যুবরণ করবে সে জাহেলিয়াতের মৃত্যুবরণ করল। অর্থাত সে কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল যাদের জীনও ছিল মৃত্যু।
ইমামদেরকে চেনার পথ হচ্ছে তাদের বৈশিষ্ট সম্পর্কে জানা। সুতরাং শুধুমাত্র তাদের নাম জানলেই চলবে না বরং তাদের সম্পর্কে সঠিক জ্ঝান রাখতে হবে।
রাসূল(সা.) বলেছেন: اولی الامر بالمعروف و العدل و الاحسان উলিল আমরকে তাদের ভাল কাজ ও ন্যায়পরায়ণতার মাধ্যমে চিনে নাও।# শাবিস্তান