কুরআন বিষয়ক বার্তা সংস্থা ইকনা’র রিপোর্ট: বাহরাইনের কর্তৃপক্ষ ২০১১ সালে বিক্ষোভ বিস্তার এবং আল খিলিফার স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ফলে এই মসজিদটি ধ্বংস করেছিল।
স্যায়েদ আলী হশেমী কিছু স্থানীয় অধিবাসীদের সঙ্গে নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে ‘মুহাম্মাদ আমিরুল বারবাগী’ মসজিদে নামাজের জন্য আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু আলে খলিফার ভাড়াটে সৈন্য নামাজ ভঙ্গ করার জন্য উক্ত মসজিদে উপস্থিত হলে হটাত করে স্যায়েদ আলী হশেমীকে গ্রেফতার করে।
এই মসজিদে নামাজ আদায়ের বাধা দেওয়ার ফলে বাহরাইনের মুসলমানেরা অত্যন্ত মর্মাহত। করণ এটা অত্যন্ত বিচিত্র যেই একটি মুসলিম দেশে প্ররোচনা মূলক ভাবে একটি মসজিদে নামাজ আদায়ে বাধা দেওয়া হয়েছে।
1349115