বার্তা সংস্থা ইকনা: পবিত্র নাজাফে রয়েছে এই মহামানবের পবিত্র মাজার। এ ছাড়াও বেশ কয়েকজন নবীসহ বহু ওলির মাজার রয়েছে আশপাশে।
ইরাকে তাকফিরি-ওয়াহাবি সন্ত্রাসীদের হামলার হুমকি সত্ত্বেও পবিত্র স্থানগুলোতে অনুরাগীদের সফর ও জিয়ারত ক্রমেই বাড়ছে।
৪০ হিজরির ১৯ রমজান হযরত আলী (আ) কুফার গ্র্যান্ড মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ার সময় এক খারিজি সন্ত্রাসীরা তরবারির হামলায় আহত হয়েছিলেন এবং তিনি একুশে রমজান শাহাদাত বরণ করেন। এ উপলক্ষে ১৯ থেকে ২১ রমজান পবিত্র নাজাফ শহরে অনুষ্ঠিত হয় নানা অনুষ্ঠান ও সমাবেশ।
এ বছর অনুরাগীদের উপস্থিতি অন্য বছরগুলোর তুলনায় বেড়েছে বলে নাজাফ শহরের পবিত্র মাজার ও স্থাপনা বিষয়ক কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা আলী আল হুসাইনি সুমেরিয়া নিউজ চ্যানেলকে জানিয়েছেন।
তিনি আরও জানান, মাজার প্রাঙ্গণের জনসমাবেশে অংশগ্রহণকারীদের ছায়া দেয়ার জন্য এবার বিশেষ তাঁবু বা মোবাইল শামিয়ানার ব্যবস্থা করা হয় এবং এ ছাড়াও উদ্বোধন করা হয় হযরত ফাতিমা (সা. আ)’র নামে নির্মিত ছাদযুক্ত নতুন প্রাঙ্গণ।
নাজাফে ২৩ হাজারেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী জিয়ারতকারীদের নিরাপত্তা দেয়ার জন্য মোতায়েন করা হয় এবং নিরাপত্তার কাজে সামরিক বিমানও ব্যবহার করা হয়েছে বলে নাজাফের গভর্নর জানিয়েছেন। - parstoday