তিনি বলেন: পবিত্র কোরআনে মুসলমানদের সব থেকে বড় মূলধন। আর কুরআনের বরকতেই আজ শুসলমানরা সবার থেকে শ্রেষ্ঠ জাতি হিসাবে বিবেচিত হয়। আমরা কুরআনের বরকতের ছায়ায় জীবন যাপন করি এবং কুরআনের কারণেই সম্মান পেয়ে থাকি।
হুজ্জাতুল ইসলাম মীরশাফিয়ি বলেন, পবিত্র কুরআনের এক চতুর্থাংশ আয়াত বেলায়াত তথঅ ইমামতের মর্যাদা ও শানে অবতীর্ণ হয়েছে এবং আরেক চতুর্থাংশ অবতীর্ণ হয়েছে বেলায়াতের শত্রুদের তীরস্কারে। আর এই বিষয়টি বিভিণ্ন তাফসীর গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে।
তিনি বলেন: বেলায়াত এবং ইমামতের মাধ্যমেই আমাদের উসুলে দ্বীন ও ফুরুয়ে দ্বীন আল্লাগর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। অর্থাত যারা আল্লাহকে মানবে, নামাজ রোজা আদায় করবে অথচ আল্লাহ এবং তার নভী যাকে মনোনীত করেছেন এবং মানতে বলেছেন তাকে যদি না মানে তাহলে তার কোন আমলই কবুল হবে না।
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সা.) বলেছেন: যদি তোমাদের ঈমান ঠিক রাখতে চাও তাহলে অবশ্যই কুরআন ও আহলে বাইতকে আকড়ে ধরতে হবে। আর যারা কুরআন ও আহলে বাইতেকে ছেড়ে দিবে তারা গোমরাহ হয়ে যাবে। বর্তমানে যেমন দায়েশ আহলে বাইতকে ছেড়ে দেয়ার কারণে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে।
তিনি বলেন: আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে গাদীরে খূমের হকিকততে মানুষের কাছে পৌছে দেয়া এবং ইসলামের সঠিক চেহারাকে সবার সামনে উপস্থাপন করা।