তিনি বলেন: হালাল উপার্জন যেভাবে মানব জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, তেমনিভাবে হারাম উপার্জনও নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু এ বাস্তব সত্যটি আজকে আমাদের সমাজে অনেকটা উপেক্ষিত হচ্ছে। যার কারণে অনাচার ও দুর্নীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তিনি শোকাবহ মুহররম মাসে ইরানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাসুলের (সা.) প্রাণপ্রিয় দৌহিত্র ইমাম হুসাইনের (আ.) আযাদারি ও শোকানুষ্ঠান পালনে ধর্মপ্রাণ শিয়া মুসলমানদের স্বতঃফুর্ত অংশগ্রহণের কথা উল্লেখ করে বলেন: ইমাম হুসাইনের (আ.) প্রতি সর্বস্তরের মানুষের ভক্তি ও ভালবাসা প্রমাণ করে যে, কারবালার বিপ্লবের স্রোতধারা কখনও স্তিমিত হবে না।
তিনি ইয়েমেনের নিরীহ মুসলমানদের উপর সৌদি গণহত্যা এবং আশুরার আযাদারিতে সন্ত্রাসীদের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন: হত্যা, নিধন ও নির্যাতনের মাধ্যমে কখনও শিয়া মুসলমানদের দমন করা সম্ভব না। কেননা প্রতিটি শিয়া মুসলমানদের অন্তরে ইমাম হুসাইনের (আ.) চেতনা বিদ্যমান রয়েছে।