কিন্তু কখনো আবার হক ও বাতিলের যুদ্ধে হক পন্থিদের বাহ্যিক পরাজয় হলেও প্রকৃতপক্ষে তাদেরই বিজয় হয়। যেমন কারবালার যুদ্ধে ইমাম হুসাইনের বাহ্যিক পরাজয় ঘটলেও প্রকৃতপক্ষে তিনিই বিজয়ী হয়েছিলেন এবং ইসলাম তার রক্তের বিনিময়ে জীবন্ত হয়েছিল।
ইয়াজিদ চেয়েছিল ইসলামের নাম গন্ধকে চিরতরে মুছে ফেলার জন্য কিন্তু ইমাম হুসাইন(আ.) তার পবিত্র শাহাদাত ও রক্তের মাধ্যমে ইয়াজিদের সকল চক্রান্তকে নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন। ইয়াজিদের দরবারে যখন মুয়াজ্জিন আজান দিচ্ছিল, ইমাম সাজ্জাদ(আ.) তখন বলেন, হে ইয়াজিদ এই আজানে কি তোমার নানার নাম বলা হচ্ছে না আমার নানার নাম।
ইমাম মাহদী(আ.) তার বিপ্লবের মাধ্যমে ইমাম হুসাইনের সকল উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবেন। ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের পর ইমাম হুসাইনের রাজয়াত ঘটবে।
ইমাম হুসাইন(আ.) তার সাথীদের উদ্দেশ্যে বলেন: فابشروا فوالله لئن قتلونا فانّا نرد علی نبینا ثم امکث ماشاءالله فاکون اوّل من تنشقّ الارضُ عنه» আমার এবং তোমাদের রাজয়াত হবে আমরা আবার দুনিয়াতে ফিরে আসব। আমরা আরও বলিষ্টভাবে ইমাম মাহদীর ন্যায়পরায়ণ রাষ্ট্রকে চালিয়ে যাব। শাবিস্তান