বার্তা সংস্থা ইকনা: গিংরিচ বলেন, ধনকুবের
ব্যবসায়ী ডোনাল্ড ট্রাম্প ওভাল অফিসকে বোঝা মনে করছেন। ট্রাম্প যা ভাবতেন
তার চেয়েও ওভাল অফিসের দায়িত্ব পালন করা আরো অনেক কঠিন কাজ বলেও মনে করছেন।
ট্রাম্প যেভাবে হোয়াইট হাউজকে চিন্তা করেতেন প্রকৃতপক্ষে তা তেমন নয় বলেও
জানান রিপাবলিকান এই নেতা।
গিংরিচ বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট শান্তি ও
যুদ্ধ দুটোই আনতে পারো। সেই ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের রয়েছে। এটি নির্ভর করে
প্রেসিডেন্ট ও ওভাল অফিসের উপর। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে
কেউ না দেথে এলোমেলোভাবে ট্যুইট করতে পারে না। ট্রাম্প যা করছে তা সবাইকে
অবাক করে দিচ্ছে বলেও ট্রাম্পের সমালোচনা করেন গিংরিচ।
প্রেসিডেন্ট
বারাক ওবামার উত্তসূরি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর ওভাল অফিসে আসেন ট্রাম্প।
তিনি ওভাল অফিসের নিয়ম কানুন ও ওবামার দায়িত্ব দেখে অবাক হ
ন বলে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছেন হোয়াইট হাউজের একাধিক সূত্র।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ওবামার মতো তাকেও এখানে
এসে একইভাবে প্রেসিডেন্ট স্টাফদের সঙ্গে নিয়মতান্ত্রিকভাবে দায়িত্ব পালন
করতে হবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে শুরু করে একটির পর একটি বিতর্কের জন্ম
দিয়ে যাচ্ছেন ট্রাম্প।
সর্বশেষ স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার ওহাইর
চিনচিনাতির একটি র্যালিতে মন্ত্রিসভায় বিতর্কিত জেমস ম্যাটিসকে
প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে আবার আলোচিত হন। ‘ম্যাড ডগ’ হিসেবে
পরিচিত ম্যাটিস ওমাবা প্রশাসনের তীব্র সমালোচক। সিরিয়া থেকে মার্কিন সৈন্য
প্রত্যাহারের জন্য ওবামা প্রশাসনের ঘোর বিরোধিতা করেন
সূত্র: দ্য ইন্ডেপিডেন্ট