বার্তা সংস্থা ইকনা: মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী কোন ব্যাখ্যা এবং কারণ ছাড়াই ঐ তরুণ হাফেজকে গ্রেফতার করে এবং পরবর্তীতে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে। হত্যার পর তার মৃতদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করে।
এই শিশুটিকে ফৌজদারি মামলার সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়। তবে এই মামলার সাথে শিশুর কোন সম্পর্ক নেই।
এই হাফেজের বয়স ১২ বছর। মিয়ানমারের সৈন্যবাহিনী এবং চরমপন্থি বৌদ্ধদের অত্যাচারের হাত থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য সেদেশের অধিকাংশ মুসলমানেরা তাদের পরিবারের সাথে বাংলাদেশের পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। তবে অনেকেই সেদেশের মাংড শহরের নুরোলার গ্রামে বসবাস করছে। এই শিশু হাফেজও এই গ্রামে বসবাস করত।
উল্লেখ্য, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ গত ১৯শে ডিসেম্বর ঘোষণা করেছে: মিয়ানমার সেনাবাহিনী ৩০শে আগস্ট রাখাইন রাজ্যের একটি গ্রামে শত শত সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের হত্যা করেছে এবং নারীদের উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছে।
iqna