শারজাহের আমির ও শাসক সুলতান ইবনে মুহাম্মদ আল-কাসিমির ঘোষণা করেছেন: শারজাহের এই ফোরামটি কেবল পবিত্র কুরআনের প্রাচীন পাণ্ডুলিপি এবং ছবি সংরক্ষিতের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এখানে পবিত্র কুরআন সম্পর্কিত কার্যক্রম এবং কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হবে। আর এর মাধ্যমে এটি কুরআনের ক্ষেত্রে উৎসাহী কর্মীদের একত্রিত করার জায়গায় পরিণত হবে।
এই কমপ্লেক্সটি বিশ্বের বৃহত্তম কুরআন সংগ্রহশালা। এখানে ৭টি বৈজ্ঞানিক এবং ঐতিহাসিক যাদুঘর আছে।
এই জাদুঘরসমূহ ছাড়াও বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর নিকটে কীভাবে কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে তা দর্শনার্থীদের জন্য বর্ণনা করা হবে এবং এই বিষয়টি সহজভাবে বোঝানোর জন্য হেরা গুহার অনুরূপ গুহাও নির্মাণ করা হয়েছে।
শরজাহের শাসক আরও বলেন: ১০১ টি দেশের ৩২৩ জন ছাত্র-ছাত্রী এই ফোরামে নিবন্ধন করেছেন এবং ১৮ জন দক্ষ ক্বারির তত্ত্বাবধানে এসকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২২৭ জন শিক্ষার্থী পবিত্র কুরআন হেফজ করেছেন এবং কুরআন ডিগ্রি ও শংসাপত্র অর্জন করেছেন।
তিনি আরও বলেন: আল-মাকরা প্রকল্পের (অনলাইনে কুরআন প্রশিক্ষণ) মাধ্যমে এসকল শিক্ষার্থীদের নিবদ্ধকরণ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন উত্তর মেরু থেকে অংশগ্রহণ করেছেন যা এই ফোরামের কার্যক্রমের দক্ষতা এবং প্রসারের প্রমাণ দেখায়। iqna