তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, সন্ত্রাসবাদ এবং সাম্প্রদায়িকতা মধ্যপ্রাচ্যের জন্য বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। তিনি আরো স্বীকার করেন, আঞ্চলিক বিষয়ে ইরান এবং তুরস্কের মধ্যে কিছু মত পার্থক্য রয়েছে। অবশ্য উভয়পক্ষই ইরাক ও সিরিয়ায় রক্তপাত বন্ধ করতে ইচ্ছুক বলে জানানো হয়।
অন্যদিকে রুহানি বলেন, ওআইসিকে দুটো প্রধান লক্ষ্য নিয়ে এগোতে হবে। মুসলমান বিশ্বের সংহতি এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকার বাস্তবায়নকে এ দুই লক্ষ্য হিসেবে তুলে ধরেন তিনি। ওআইসি যতদিন এ দুই লক্ষ্যের প্রতি সমর্থন দেবে ইরান ততদিন পর্যন্ত মুসলমানদের এ বিশ্ব সংস্থার প্রতি সমর্থন ঘোষণা করবে বলে ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট রুহানি।
এদিকে, ইসলামি সমাজে নারী ভূমিকা জোরদার করা, সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ এবং উগ্রবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম ও মুসলমান বিশ্বে সংহতি জোরদার করার বিষয়ে এর্দোগানের সঙ্গে আলাপ হয়েছে বলে জানান তিনি।
ইস্তাম্বুলে বৃহস্পতিবার এবং শুক্রবার অনুষ্ঠিত দু’দিনের ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট রুহানি। সূত্র: রেডিও তেহরান#