এ ব্যাপারে মিশরের এক নিরাপত্তা সংস্থা বলেছে: ব্রিগেডিয়ার খালেদ নাসিহীর নেতৃত্বে পরিদর্শন টিম পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন সাইজের ৪০ হাজার পাণ্ডুলিপি জব্দ করতে সক্ষম হয়েছে। এ সকল কুরআন শরিফ আল আজহার ইসলামী গবেষণা পরিষদের অনুমোদন ছাড়াই প্রিন্ট এবং বাজারে বিতরণ করা হয়েছে।
পবিত্র কুরআন প্রিন্ট এবং বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে ১৯৮৫ সালের ১০২ নম্বর আইনের বিরোধিতা করার কারণে এসকল পাণ্ডুলিপি জব্দ করা হয়েছে।
উক্ত ছাপাখানা থেকে পবিত্র কুরআনের পাণ্ডুলিপি ছাড়াও বিনা অনুমতির জন্য 'কুরআনিক পরীক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট" গ্রন্থের এক হাজার কপি, "সৌদি আরবের গোয়েন্দা সংস্থার শাস্তি এবং সাইবার অপরাধ" গ্রন্থের এক হাজার কপি, "আইনগত নীতি" গ্রন্থের এক হাজার কপি এবং "কুরআনের ফজিলতসমূহ" গ্রন্থের এক হাজার কপি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।