
বার্তা সংস্থা ইকনা: হুজ্জাতুল ইসলাম সুলাইমান বলেন, ইমাম মাহদীর বিশেষ সৈন্যরা বিশ্বের সকল প্রান্ত থেকে হবেন এবং তাদের সংখ্যা হচ্ছে বদর যুদ্ধের ৩১৩জন সৈন্যের সমান।
কিছু হাদিসে আবার ইমাম মাহদীর বিশেষ সৈন্যরা কোন অঞ্চলের হবেন সে বিষয়ে ইঙ্গিত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে একদল হচ্ছেন আবদাল, আর তারা এমনই একটি দল যারা না হলে পৃথিবী টিকে থাকত না।
নুজাবাদের সম্পর্কে ইমাম বাকের(আ.) বলেছেন: «يُبَايِعُ الْقَائِمَ بَيْنَ الرُّكْنِ وَ الْمَقَامِ ثَلَاثُمِائَةٍ وَ نَيِّفٌ عِدَّةُ أَهْلِ بَدْرٍ فِيهِمُ النُّجَبَاءُ مِنْ أَهْلِ مِصْرَ وَ الْأَبْدَالُ مِنْ أَهْلِ الشَّامِ وَ الْأَخْيَارُ مِنْ أَهْلِ الْعِرَاق؛ পবিত্র কাবা ঘরের রুকন ও মাকামের পাশে ৩১৩ জন ইমাম মাহদীর সাথে বাইয়াত করবেন, তাদের মধ্যে আবদাল রয়েছেন যারা হচ্ছেন সিরিয়ার নাগরিক, নুজাবা রয়েছেন যারা হচ্ছে মিশরের নাগরিক এবং আখিয়ার রয়েছেন যারা হচ্ছে ইরাকের নাগরিক।
আসায়েব তাদেরকে বলা হয় যারা সত্যবাদী এবং সৌভাগ্যবান আর তারাও হলেন ইরাকের নাগরিক। মহানবী (সা.) বলেছেন: وَعَصائِبُ العِراقِ…؛ আসায়েব হচ্ছে ইরাকের অধিবাসী।
আর এদের সবার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে মহানবী(সা.) বলেছেন: رُهْبانٌ بِاللَّيْلِ لُيُوثٌ بِالنَّهارِ کانَ قُلُوبُهُم زُبُرَ الحَدِيدِ فَيُبايِعُونَهُ بَيْنَ الرُّکْنِ وَالْمَقامِ…؛ তারা হচ্ছে রাতের সন্ন্যাসী এবং দিনের সিংহ। তাদের অন্তর পাথরের শক্তিশালী এবং তারা রুকন ও মাকামে ইমাম মাহদীর সাথে বায়াত করবে।
শাবিস্তান