: «مَنْ كَانَتْ لَهُ إِلَی اللَّهِ عَزَّ وَ جَلَّ حَاجَةٌ فَلْیَبْدَأْ بِالصَّلَاةِ عَلَی مُحَمَّدٍ وَ آلِهِ ثُمَّ یَسْأَلُ حَاجَتَهُ ثُمَّ یَخْتِمُ بِالصَّلَاةِ عَلَی مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ فَإِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَ جَلَّ أَكْرَمُ مِنْ أَنْ یَقْبَلَ الطَّرَفَیْنِ وَ یَدَعَ الْوَسَطَ إِذَا كَانَتِ الصَّلَاةُ عَلَی مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ لَا تُحْجَبُ عَنْه
অর্থাৎ যদি কেউ মহান আল্লাহ দরবারে কোন দোয়া বা প্রার্থনা করতে চায়, তবে তার উচিত হবে দোয়ার শুরুতে হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তার পবিত্র বংশধরের প্রতি দরুদ শরিফ পাঠ করা। অত:পর আল্লাহর দরবারে নিজের প্রার্থনা তুলে ধরবে এবং দোয়ার শেষেও হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ও তার পবিত্র বংশধরের প্রতি দরুদ শরিফ পাঠ করা উচিত। কেননা যেহেতু (রাসূলের প্রতি দরুদ শরীফ আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য) সেহেতু এটা আদৌ সম্ভব নয় যে, পরম দয়াময় আল্লাহ কোন দোয়ার দু অংশটুকু (প্রথম ও শেষাংশ) কবুল করবেন; কিন্তু দোয়ার মধ্যাংশ কবুল করবেন না।