বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: নবীগণ ও ইমামগণ সর্বদা আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকতেন। তার কখনোই তাহাজ্জুদের নামাজ পরিত্যাগ করতেন না। সুতরাং তাদের অনুসারী হিসাবে আমাদেরও উচিত তাদের মত নামাজি ও পরহেজগার হওয়া।
ইমাম জাফর সাদিক(আ.) বলেছেন: «رجالٌ یناموُن اللَّیلَ، لَهُم دویٌ فی صلاتِهم کَدَوِی ِ النَّحل ِ، یَبیتونَ قیاماً علی اطرافِهِم و یُصبِِحونَعلی خُیولهم، رُهبانٌ بِاللَّیل ِ، لُیوثٌ بالنَّهار...؛ ইমাম মাহদীর সাহায্যকারীরা রাত্রি জাগরণ করে ইবাদত করে, তাদের ঘর থেকে মৌমাছির চাকের মত যিকিরের আওয়াজ আসে। তারা রাত জেগে ইবাদত করে আর দিনে সিংহের মত জিহাদ করে।
আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সা.) এবং ইমাম আলী থেকে শুরু করে সব ইমামগণই রাত জেগে ইবাদত করতে এবং আল্লাহর দরবারে আহাজারি ও মোনাজাত করতেন। আর দিনে তালাশ করতে ও মুজাহিদ ছিলেন।
অমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী(আ.) বলেছেন: إذا أحَبَّ اللهُ عَبداً اَلهَمَهُ حُسنَ العِبادة؛ যখন আল্লাহর তার কোন বান্দাকে ভালবাসেন তখন তাকে উত্তমভাবে ইবাদত বন্দেগী করার তৌফিক দান করেন।
মহানবী হযরত মুহাম্মাদ(সা.) বলেছেন: «آفَةُ العِبادَةِ الفَترةٌ؛ ইবাদতের মড়ক হচ্ছে অবহেলা।
ইমাম মাহদী(আ.) বলেছেন: «ما اُرغِمَ اَنفُ الشّیطان ِبِشیءٍ اَفضَلُ مِنَ الصَّلاةِ، فَصَلِّها و اَرغِم انفُ الشّیطان ِ؛ কোন কিছুই নামাজের মত শয়তানকে লাঞ্ছিত ও অপদস্থ করতে পারে না। সুতরাং নামাজ পড় আর শয়তানকে লাঞ্ছিত কর। শাবিস্তান