বার্তা সংস্থা ইকনা: আর বিশেষ করে যারা খোলা আকাশের নিচে রয়েছেন তাদের অবস্থা ছিল অসহনীয়। শিশু ও বৃদ্ধরা বৃষ্টিতে ভিজে একেবারে জবুথবু অবস্থা। এসব রোহিঙ্গাদের কাছে এখন খাদ্যের পাশাপাশি থাকার জন্য ত্রিপল ও অন্যান্য গৃহস্থালির সামগ্রী বেশ প্রয়োজনীয় হয়ে দেখা দিয়েছে। অন্যথায় তাদের জীবন ঝুকির মধ্যে পড়বে।
কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী সাহেরা বেগম জানান, পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের গুলি করে হত্যা করেছে মিয়ানমারের সেনারা। এরপর এক কাপড়ে পালিয়ে আসেন বেঁচে থাকা পরিবার-পরিজন নিয়ে। পরশু বাংলাদেশে পৌঁছলে তারা এখনো থাকার স্থান পায়নি। সম্পূর্ণ খোলা আকাশের নিচে অবস্থান নিয়েছে তার পরিবার।
গেল রাত ১১টা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত কখনো ভারী- কখনো মাঝারি বৃষ্টিপাতে রোহিঙ্গারা শরণার্থীরা মারাত্মক ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সঞ্চালনশীল মেঘমালার প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেই সাথে সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
iqna