নিজেকে একজন ইসরাইলের অনুরাগী হিসাবে অভিহিত করে বরিস জনসন বলেন, ইসরাইল যদি তার সার্বভৌম এলাকা বাড়ানোর পরিকল্পনা থেকে সরে না আসে তবে সেটা হবে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। আমি গভীরভাবে আশা করি যে ইসরাইল তার সংযুক্তি আর বাড়াবে না। যদি উভয় পক্ষের সম্মতি ছাড়া ইসরাইল একতরফা ভাবে সীমানা বৃদ্ধি করে তাহলে লন্ডন ১৯৬৭ সালের সীমানার বাইরের অতিরিক্ত অংশকে স্বীকৃতি দেবে না।'
জনসন বলেন, ''আমাদের এখন এই মুহুর্ত সমস্যাটির সমাধানে আরো জো'রালোভাবে আলোচনার টেবিলে ফিরে আসতে হবে এবং যৌক্তিক সমাধান খুঁজতে হবে।'' তবে ফিলিস্তিনিদের ইসরাইলের সঙ্গে আলোচনায় বসার প্রস্তাব নাকচ করার বিষয়টি বরিস জনসন তার বক্তব্যে উল্লেখ করেননি।
পয়লা জুলাই ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের ৩০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করার লক্ষ্যে একটি বড় পদক্ষেপ নিতে যাবেন বলে আগেই জানা গেছে৷ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শান্তি প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত এই চাল সারা বিশ্বজুড়ে নানামুখী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে৷
ফিলিস্তিনের পক্ষে থাকা আরব লীগও জানিয়েছে আন্তর্জাতিক আইনের তোয়াক্কা না করে ইসরাইলের এই অধিগ্রহণ পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ধর্মীয় সহিংসতা ছড়িয়ে পড়বে। ইসরাইল এই অধিগ্রহণের পথে অনড় থাকলে ব্যাপক গণ্ডগোল বাধতে পারে৷iqna