কুরআন বিষয়ক বার্তা সংস্থা ইকনা’র রিপোর্ট: উক্ত সেমিনার কাতার বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাহিয়াত ও ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সেমিনারে কুরআনিক বিজ্ঞান ও তাফসিরের অধ্যাপক এবং এলাহিয়াত ও ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের সাবেক প্রধান আব্দুল্লাহ আল খাতিব বক্তৃতা পেশ করেছেন।
আব্দুল্লাহ আল খাতিব তার মূল্যবান বক্তৃতায় বলেন: কুরআন অনুবাদের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে সর্বশক্তিমান আল্লাহ দিকে আমন্ত্রণ করা হয় এবং এর মাধ্যমে অমুসলিমদের মধ্যে তাবলীগ করা হয়।
তিনি বলেন: এছাড়াও যারা আরবী জানে না তাদের জন্য কুরআন অনুবাদ অতি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কুরআন অনুবাদের মাধ্যমে পবিত্র কুরআনের অর্থ তাকে কাছে স্পষ্ট হয় এবং বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মুসলমান আরবী ভাষা জানে না। নিজের ভাষায় কুরআন অনুবাদের মাধ্যমে অধিকাংশ মুসলমানেরা কুরআনের শিক্ষা সম্পর্কে অবগত হয়।
অতঃপর তিনি ১৯১২ সালে থেকে বর্তমান পর্যন্ত কুরআন অনুবাদের ব্যাপারে বলেন: ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর ১৯৩০ সালে ‘মার মাদুক পিকটেল’, ১৯৩৭ সালে ‘আব্দুল্লাহ ইউসুফ আলী’, ২০০৪ সালে মিশরের কুরআনিক পণ্ডিত ‘মুহাম্মাদ আব্দুল হালিম’, এবং ২০০৮ সালে ‘তারিফুল খালেদী’ ইংরেজি ভাষায় কুরআন অনুবাদ করেন।
2634916