উল্লেখ্য যে, গত ৩ জানুয়ারি আইআরজিসি’র কুদস ব্রিগেডের কমান্ডার জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ইরাক সরকারের আমন্ত্রণে বাগদাদের একটি বিমানবন্দরে পৌঁছালে মার্কিন সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় শাহাদাত বরণ করেন। ইরাকের সশস্ত্র স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পপুলার মোবিলাইজেশন ইউনিট বা হাশদ আশ-শাবি’র সেকেন্ড-ইন-কমান্ড আবু মাহাদি আল মুহান্দিসসহ আরও ৮ জন ওই সন্ত্রাসী হামলায় শহীদ হন।
এর জবাবে ইরাকের আনবার প্রদেশের মার্কিন ঘাঁটি আইন-আল-আসাদে ৮ জানুয়ারি ইরান ১০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। ইরানের ওই পাল্টা হামলায় মার্কিন ঘাঁটি তছনছ হয়ে যায়। iqna