ইকনার প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রতিযোগিতার সমাপনী অনুষ্ঠান ৯ আগস্ট বিকেলে কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বিভিন্ন বিভাগের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
ইরানের পক্ষ থেকে অংশ নেওয়া মোহসেন কাসেমি — যিনি ১৪০৩ ফার্সী সালে ইরানের জাতীয় কুরআন প্রতিযোগিতায় শীর্ষ স্থানাধিকারী ছিলেন — এ আসরে ক্বিরাত তাহকিক বিভাগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও শীর্ষ স্থান অর্জনে ব্যর্থ হন।
ফলাফলে, ক্বিরাত তাহকিক বিভাগে পুরুষদের মধ্যে স্বাগতিক দেশ মালয়েশিয়ার প্রতিনিধি আইমান রিজওয়ান প্রথম স্থান অর্জন করেন। ইন্দোনেশিয়া ও তুরস্কের প্রতিনিধিরা যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পান। নারীদের তিলাওয়াত বিভাগেও মালয়েশিয়ার প্রতিযোগী প্রথম হন।
হিফজ বিভাগে পুরুষদের মধ্যে জার্মানির মুসলিম প্রতিনিধি প্রথম স্থান অর্জন করেন, আর সিরিয়া ও ভারতের প্রতিনিধিরা দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পান। নারীদের হিফজ বিভাগে সিরিয়া, মালয়েশিয়া ও লিবিয়ার প্রতিনিধিরা ক্রমানুসারে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হন।
এ আসরে ইরানের প্রবীণ কুরআন বিশেষজ্ঞ গুলামরেজা শাহমিভে এসফাহানি বিচারক মণ্ডলীর সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিযোগিতায় মোহসেন কাসেমি মঞ্চে সূরা আন’আমের ১১ থেকে ২১ নম্বর আয়াত তিলাওয়াত করেন। 4299039#